১। তুঙ্গভদ্রা বাঁধ প্রকল্পটি কোন রাজ্যে আছে – কর্ণাটকে।
২। পশ্চিমবঙ্গের গড় বার্ষিক বৃষ্টিপাতের পরিমাণ কত – ১৭৫ সেন্টিমিটার।
৩। নীলগিরি পার্বত্য অঞ্চলের আদিবাসীদের কী বলে – টোডা।
৪। গর্জন কোন শ্রেণির বৃক্ষ – পাতাঝরা বা পর্ণমোচী বৃক্ষ।
৫। তিব্বতে যাওয়ার জন্য কোন গিরিপথটি সিকিম রাজ্যে আছে — নাথুলা।
৬। রাজস্থানের সমান্তরাল বালিয়াড়ির মধ্যবর্তী লম্বা হ্রদকে কী বলা হয় – ধান্দ।
৭। পশ্চিমবঙ্গের কোথায় উলফ্ৰাম খনিজ পদার্থ পাওয়া যায় – বাঁকুড়া জেলার ঝিলিমিলিতে।
৮। ক্ৰান্তীয় চিরহরিৎ অরণ্য কোন রাজ্যে নেই – হিমাচল প্রদেশে।
৯। নোয়াভেলি তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র কোন রাজ্যে আছে – তামিলনাড়ু।
১০। পশ্চিমঘাট পর্বতমালার সর্বোচ্চ শৃঙ্গ কোনটি – কোদাইকানাল।
১১। ভারতের কোথায় সোনা ও হিরের খনি আছে – পান্না ও কোলার।
১২। ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষার কেন্দ্রটি কোন উপকূলে আছে – পূর্ব উপকূলে।
১৩। পশ্চিমবঙ্গের কোন জেলার একটি অঞ্চল দিয়ারানামে পরিচিত – মালদহ।
১৪। জাতীয় বননীতি কত সালে গৃহীত হয় – ১৯৫২ সালে।
১৫। সুবর্ণসিরি ও ধানসিরি কোন নদীর উপনদী – ব্ৰহ্মপুত্ৰ।
১৬।আত্ৰেয়ী বা আত্রাই নদীর তীরে আছে। কোন শহর – বালুরঘাট।
১৭। পাংগাং হ্রদ আছে কোথায় – লাদাখ।
১৮। হর মন্দির কে প্রতিষ্ঠা করেন – গুরু অর্জন।
১৯। জনসংখ্যার বিচারে পশ্চিমবঙ্গের স্থান কত – চতুর্থ।
২০। বিহারীনাথ পাহাড় আছে পশ্চিমবঙ্গের কোন জেলায় – বাঁকুড়া।
২১। ল্যান্ড অফ হোয়াইট অর্কিড কাকে বলে – কার্শিয়াং।
২২। গঙ্গার ডান তীরের উপনদী কোনটি – শোন।
২৪। তোর্সা নদীর উৎপত্তি কোথায় – চুম্বি উপত্যকা।
২৫। পূর্বঘাট পর্বত কোন ধরণের পর্বত – ফয়জাত।
২৬। হুভু জলপ্রপাত কোন নদী থেকে সৃষ্ট – সুবর্ণরেখা।
২৭। সিয়াচেন হিমবাহ কোন পর্বতমালার অংশ – কারাকোরাম।
২৮। রাজস্থানের মরুস্থলীতে চলন্ত বালিয়াড়িকে কী বলে – থ্রিয়ান।
২৯। ভারত ও ভূটানের সীমান্ত শহরের নাম কী – ফুন্টশলিং।
৩০। নর্মদা নদী কোন পর্বত থেকে উৎপন্ন হয়েছে – মহাকাল।
৩১। সাতপুরা পর্বতের সর্বোচ্চ শৃঙ্গের নাম কী – ধূপগড়।
৩২। কোলার হ্রদ কোন দুটি নদীর সংযোগ স্থলে আছে – কৃষা ও গোদাবরী।
৩৩। ভেম্বানাদ উপহ্রদ আছে কোন উপকূলে – মালাবার।
0 Comments